500 g
পাহাড়ি জিরার গুঁড়া (৫০০ গ্রাম)
Tk0
পাহাড়ের বিশুদ্ধ জিরা থেকে তৈরি পাহাড়ি জিরার গুঁড়া, যা আপনার রান্নার কাজে সময় বাঁচায় এবং প্রতিটি পদে যোগ করে এক মন মাতানো সুগন্ধ আর অপূর্ব স্বাদ। এর প্রাকৃতিক সুবাস আপনার রান্নাঘরকে ভরিয়ে তুলবে সতেজতার ঘ্রাণে, আর খাবারের স্বাদ হবে ভোলার মতো না। ঝামেলাহীন রান্নার জন্য এটিই সেরা পছন্দ।
categories
fruits-and-vegetablesQTY
ই-পাহাড় আপনার জন্য নিয়ে এসেছে প্রাকৃতিক উপায়ে প্রস্তুতকৃত পাহাড়ি জিরার গুঁড়া, যা সরাসরি পাহাড়ের উর্বর ভূমি এবং নির্মল পরিবেশে জন্মানো জিরা থেকে তৈরি। এই জিরাগুলো সাবধানে সংগ্রহ করা হয় এবং সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি মেনে গুঁড়া করা হয়, যা এর তীব্র সুগন্ধ, অনন্য স্বাদ এবং প্রাকৃতিক গুণাগুণ পুরোপুরি বজায় রাখে। আমরা প্রতিটি ধাপেই সর্বোচ্চ যত্ন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করি, যাতে আপনার হাতে সেরা মানের ও সতেজ জিরার গুঁড়া পৌঁছায়।
👉 আমাদের পাহাড়ি জিরার গুঁড়া সম্পূর্ণ রাসায়নিকমুক্ত। এতে কোনো কৃত্রিম রঙ বা প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হয় না। এর শক্তিশালী ফ্লেভার এবং সুগন্ধ আপনার যেকোনো রান্নাকে প্রাণবন্ত করে তুলবে, হোক সেটা নিরামিষ বা আমিষ পদ। গুঁড়া হওয়ায় এটি ব্যবহার করা আরও সহজ এবং সুবিধাজনক।
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
১০০% প্রাকৃতিক ও খাঁটি: সরাসরি পাহাড়ের নিজস্ব পরিবেশে উৎপাদিত জিরা থেকে তৈরি।
তীব্র সুগন্ধ: রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণকে অনেক গুণ বাড়িয়ে তোলে।
ব্যবহারের সুবিধা: গুঁড়া হওয়ায় যেকোনো রান্নায় সরাসরি ব্যবহার করা যায়, সময় বাঁচায়।
রাসায়নিকমুক্ত: কোনো রকম রাসায়নিক সার, কীটনাশক বা কৃত্রিম রঙ ব্যবহার করা হয় না।
পুষ্টিগুণে ভরপুর: আয়রন এবং অন্যান্য উপকারী উপাদানের প্রাকৃতিক উৎস।
গুণগত মান: সর্বোচ্চ যত্ন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার সাথে প্রক্রিয়াজাত করা হয়।
সঠিক প্যাকেজিং: সতেজতা এবং মান বজায় রাখতে সুরক্ষিতভাবে প্যাকেজ করা হয়।
✅ উপকারিতা:
হজম শক্তি বৃদ্ধি: জিরা হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে এবং গ্যাস, ফোলাভাব কমাতে কার্যকর।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আয়রন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ: আয়রন সমৃদ্ধ হওয়ায় রক্তস্বল্পতা দূর করতে সহায়ক।
ডিটক্সিফিকেশন: শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে এবং লিভারের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
🍽️ ব্যবহারবিধি: আমাদের পাহাড়ি জিরার গুঁড়া যেকোনো তরকারি, ডাল, স্যুপ, ভর্তা এবং ভাজিতে সরাসরি ব্যবহার করা যায়। রান্নার শেষে উপর থেকে ছিটিয়ে দিলে বা ফোড়নে ব্যবহার করলে এর সুগন্ধ ও স্বাদ আরও ভালোভাবে প্রকাশ পায়। এটি যেকোনো ঝটপট রান্নার জন্য আদর্শ।